ওয়ারিশান হলফনামা
https://bdris.gov.bd/dr/application
(বাংলাদেশ সরকারের আইন অনুযায়ী)
হলফনামা
আমি, [আপনার পূর্ণ নাম], পিতা: [পিতার নাম], মাতা: [মাতার নাম], বর্তমান ঠিকানা: [বর্তমান ঠিকানা], স্থায়ী ঠিকানা: [স্থায়ী ঠিকানা], ধর্ম: [আপনার ধর্ম], পেশা: [আপনার পেশা], এই মর্মে হলফ করে বলিতেছি যে:
আমি একজন বাংলাদেশের নাগরিক। আমার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর: [নম্বর]।
আমার [যে ব্যক্তির ওয়ারিশান দাবি করছেন তার সম্পর্ক] [তাঁর নাম] গত [মৃত্যুর তারিখ] তারিখে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি [তাঁর স্থায়ী ঠিকানা] ঠিকানায় বসবাস করিতেন।
উক্ত ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর ওয়ারিশ হিসেবে আমরা [ওয়ারিশদের তালিকা] উত্তরাধিকার সূত্রে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির দাবিদার হই।
মৃত ব্যক্তির বৈধ ওয়ারিশগণ হলেন:
ক) [নাম, সম্পর্ক, বয়স]
খ) [নাম, সম্পর্ক, বয়স]
গ) [নাম, সম্পর্ক, বয়স]
(প্রয়োজনে তালিকা বাড়ানো যেতে পারে।)
আমি হলফ করিয়া বলিতেছি যে, উপরোক্ত তথ্যসমূহ সম্পূর্ণ সত্য ও সঠিক। কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য প্রদান করিলে আইনত দায়বদ্ধ থাকিব।
স্বাক্ষর
হলফকারী:
[আপনার নাম]
স্বাক্ষর: __________________
তারিখ: [তারিখ]
নোটারি পাবলিকের অংশ
এই হলফনামাটি আমার উপস্থিতিতে এবং আমার সামনে স্বাক্ষরিত ও সিলমোহরযুক্ত করা হলো।
নোটারি পাবলিকের নাম: __________________
সিলমোহর ও স্বাক্ষর: __________________
তারিখ: [তারিখ]
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
- মৃত ব্যক্তির মৃত্যুর সনদপত্র।
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
- অন্যান্য ওয়ারিশদের জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম সনদের ফটোকপি।
- সম্পত্তির কাগজপত্র (যদি প্রয়োজন হয়)।
এই ফরমেটটি পূরণ করে নিকটস্থ নোটারি পাবলিকের কাছে গিয়ে সই এবং সিলমোহর করালে আপনার হলফনামা সম্পূর্ণ হবে।
ওয়ারিশান সনদ তুলতে হলে একটি হলফনামা (অফিডেভিট) তৈরি করা জরুরি। হলফনামাটি মূলত একজন নোটারি পাবলিক বা প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে স্বাক্ষরিত ও সিলমোহরযুক্ত হতে হবে। এটি আপনার পরিচয় ও ওয়ারিশান সম্পর্ক নিশ্চিত করতে ব্যবহৃত হয়। নিচে ওয়ারিশান হলফনামার একটি ফরমেট ও নির্দেশনা দেওয়া হলো:
প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট আদালত/নোটারী পাবলিক, ঢাকা।
ওয়ারিশান সংক্রান্ত
হলফনামা
আমি ............................................, পিতা— ..................................., মাতা—..........................................., বর্তমান ঠিকানা:.................., শান্তিনিকেতন রোড, মাদারবাড়ী, উত্তরখান, উত্তরা, ঢাকা—১২৩০। স্থায়ী ঠিকানা: গ্রাম—শাইনপুকুর, ডাকঘর—বাঘড়া, থানা— দোহার, জেলা—ঢাকা। পেশা—অবঃ সরকারী কর্মকর্তা, ধর্ম— ইসলাম, জাতীয়তা— বাংলাদেশী।
এই মর্মে হলফ পূর্বক ঘোষনা করিতেছি যে,
০১। আমি বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক ও স্থায়ী বাসিন্দা।
০২। আমি হলফনামা সম্পাদনের যোগ্য ও সক্ষম বটে।
০৩। মরহুম ...................................., (জাতীয় পরিচয় পত্র নং—৯৬৭৬১৪৩৬১৯) গত ১৯/০১/২০২০ইং তারিখে সকাল ৭.২০ ঘটিকায় কুয়েত—বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল (আজমপুর) উত্তরা, ঢাকা (.................................................) ফুসফুসের আঘাতের কারণে তীব্র কার্ডিওরেসপিরেটরি ফেলিউর জনিত কারনে মৃত্যুবরণ করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
চলমান পাতা/০২
পাতা—০২
০৪। আমি হলফপূর্বক ঘোষনা করিতেছি যে, আমার পিতা মরহুম মোঃ শরীফ খান মৃত্যু কালে নিম্নেক্ত ওয়ারিশ রাখিয়া গিয়াছেন।
ওয়ারিশান/অংশীদারের বিবরণ
ক্রঃ নং নাম মৃত ব্যক্তির সহিত সম্পর্ক জন্ম তারিখ
০১. মোঃ হোসেন খান পুত্র ১৭/০৬/১৯৬০
০২. শিরিনা র কন্যা ১০/০১/১৯৬৭
০৩. সুফি আক্তার কন্যা ০১/০৫/১৯৭০
০৪. মোবারক ন খান পুত্র ০১/০১/১৯৭১
০৫. শাহিনা ক্তার কন্যা ২৮/১২/১৯৭৬
৫। আমি হলফপূর্বক আরও ঘোষনা করিতেছি যে, আমার পিতা মরহুম মোঃ শরীফ খান মৃত্যু কালে উপরোক্ত ওয়ারিশ রাখিয়া গিয়াছেন। উক্ত ওয়ারিশ বাদে তাদের আর কোন বৈধ ওয়ারিশ নাই। আরও ঘোষনা করিতেছি যে, আমার উল্লেখিত ঘোষনা সম্পূর্ণ সত্য ও সঠিক।
উক্ত ঘোষনার কোন তথ্য ভুল ভাবে উপস্থাপন করা হইলে এবং সে প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে কোন জটিলতার সৃষ্টি হইলে উক্ত ওয়ারিশ সনদ বাতিল বলিয়া গন্য হইবে এবং ইহার জন্য চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলর দায়ী থাকিবে না।
চলমান পাতা/০৩
পাতা—০৩
এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে, সুস্থ্য শরীরে, সুস্থ্য মস্তিষ্কে, অন্যের বিনা প্ররোচনায় উক্ত ঘোষনা প্রদান করিয়া অত্র হলফনামায় স্বাক্ষর করিলাম।
হলফকারীর স্বাক্ষর
হলফকারী আমার পরিচিত। তিনি আমার সম্মুখে স্বাক্ষর সম্পাদন করিয়ছেন। আমি তাহাকে সনাক্ত করিলাম।
এ্যাডভোকেট
0 মন্তব্যসমূহ